Monday, February 11, 2019

The Coldest Residence Area in the World


In the winter, the north-west temperature is up to 5 degrees Celsius. The bones are shivering to hear the word. Once you have seen, what is the temperature of the part of the fridge of your home that contains fish and meat? Minus 20 degrees Celsius. Or maximum minus 30 degrees Celsius. But there is a region in the world where minus 55 degrees Celsius to minus 70 degrees.



Siberia is a vast geographical region comprising almost all of northern Asia. Since the seventeenth century, this Siberia is part of Russia. Its notable capital city Yakutsk. Here is a community of about 500 people living. One thing to surprise in the city of 20 degrees Celsius during the summer is that during the winter there is a temperature of minus 55 degrees Celsius. The people of this city came to shopping in the open market in the morning. Around 2 hours an open market is sitting.

 The meat that is brought in the meat becomes stiff as steel in the open space within one and a half hour. A woman has been selling daily commodities in this market for fifteen years. According to him, survival here is now becoming very normal for them. Every time they keep on stopping themselves with strong snow and winter bites. Although they put on three pants, four shirts, three-four pairs of socks in the fierce shriveling winter season.



Aimikan, a village about 928 kilometers away from the city, Here also half a million people live. During the winter there is minus 71 degrees Celsius temperature. Many people know it as cold pole. In winter time, it is covered in darkness for some 21 hours. In addition, the surrounding rivers are covered with ice in the winter season. Many people walk on them swear. In the snowy ice-cold small cane, local people do not hesitate to take a shower regularly or take water, because this hostile environment is becoming quite tolerable to them. It is not basically tolerable, now the community has become a rare example in the world for the sake of survival.

Tuesday, February 5, 2019

The five countries in the world who have no airport

The five countries in the world who have no airport
  

There are five independent states in the world who have no airport.
However, there are at least one heliport in these countries, but there is no airport at all.
All of this list is a small country in Europe - Andorra, Wittsteinstein, Monaco, San Marino and Vatican City.

Andorra: Although there is no airport in Andorra, there are three private heliports or a port of helicopter landing. There is a hospital helipad in the country.
The construction of the National Heliport was in progress, but it is now stponed. The nearest airport in this country is in Spain.

Wittsteinstein: There is no airport in this country of Europe. There is a heliport only in the southern city Ballet. The nearest international airport is located in Switzerland and Germany.

Monaco: There is a heliport in the Fontville area, but there is no airport here. The nearest airport is in Nice, France.

San Marino: There is no airport in San Marino. But there is a heliport in Borgou Maggiore. And there is a small airfield in Torresia, whose runway length is 2,230 feet. The nearest airport is located in Italy.

Vatican City: The Vatican City's size says it is impossible to have an airport here. Its size is just 17 square miles. However, there is a heliport on its western end. The head of state and government officials use it. The nearest airport is in Rome, the capital of Italy.
বিশ্বের যে দেশে বিমানবন্দর নেই
 
বিশ্বের পাঁচটি স্বাধীন রাষ্ট্র রয়েছে যাদের নিজস্ব বিমানবন্দর নেই।এসব দেশে বিমানবন্দর না থাকলেও আছে অন্ততপক্ষে একটি করে হেলিপোর্ট৷
আর তালিকার সবই ইউরোপের ক্ষুদ্র রাষ্ট্র- অ্যান্ডোরা, লিখটেনস্টাইন, মোনাকো, সান মারিনো ভ্যাটিকান সিটি।

অ্যান্ডোরা: অ্যান্ডোরায় কোনো বিমানবন্দর না থাকলেও তিনটি বেসরকারি হেলিপোর্ট বা হেলিকপ্টার অবতরণের বন্দর রয়েছে। দেশটিতে একটি হাসপাতালের হেলিপ্যাড আছে।
জাতীয় হেলিপোর্ট নির্মাণের কাজ চলছিল, তবে তা বর্তমানে স্থগিত রয়েছে। দেশটির সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দরটির অবস্থান স্পেনে।

লিখটেনস্টাইন: ইউরোপের দেশটিতেও কোনো বিমানবন্দর নেই। কেবল দক্ষিণাঞ্চলের শহর বালৎসেরে একটি হেলিপোর্ট রয়েছে৷ সবচেয়ে কাছের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি সুইজারল্যান্ড জার্মানিতে অবস্থিত।

মোনাকো: এখানে বিমানবন্দর না থাকলেও ফন্টভিলেতে একটি হেলিপোর্ট রয়েছে৷ সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দরটি ফ্রান্সের নিস শহরে৷

সান মারিনো: সান মারিনোতেও নেই কোনো বিমানবন্দর। তবে বোর্গো মাগিওরিতে একটি হেলিপোর্ট রয়েছে। আর টোরাসিয়াতে আছে একটি ছোট্ট এয়ারফিল্ড, যার রানওয়ের দৈর্ঘ্য হাজার ২৩০ ফুট। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দরটি ইতালিতে অবস্থিত।

ভ্যাটিকান সিটি: ভ্যাটিকান সিটির আয়তনই বলে দেয় এখানে কোনো বিমানবন্দর থাকা অসম্ভব। এর আয়তন মাত্র দশমিক ১৭ বর্গমাইল। তবে এর পশ্চিম প্রান্তে একটি হেলিপোর্ট রয়েছে৷ সেটি রাষ্ট্রপ্রধান সরকারি কর্মকর্তারা ব্যবহার করেন। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর ইতালির রাজধানী রোমে।




Sunday, January 27, 2019

The other Boat is similar to that of the Prophet Hazrat Nuh (A)


  Hazrat Nuh (A) was the eighth man of Hazrat Adam Alaihis Salam, the tenth lesser men. He got the elation for 950 years in length. By Allah's command, he built a plan to survive the deluge. Recently the boat's fictional counterparts have been created by Dutch artist Johann Whiebner Hazrat Nuh (a) was a 3-storey Boat. It was 1200 yards long and 600 yards wide. In this boat Hazrat Nuh (A) stayed with his partner 40 pairs of men and women, and animals for 120 days. At the end of the deluge, the boat anchored near the Judy mountain in Turkey.


The boat made by the Netherlands artist Johann is 410 feet long, 95 feet wide and 3 floors, with a height of 75 feet. In November of 2018, 2,500 tonne boat was floated in water. According to the story described by Johann Biblical artist, this boat was made. There are also wooden species of animals made in the boat. It cost $ 16 million to build the boat. In 2012, Johan started working on the boat. Now the boat has been placed in the Netherlands's capital Amsterdam. Which is visiting thousands of visitors every day.

It is to be noted that the verses of many Surahs of the Qur'an are discussed about the floodplain and boat that took place during the time of Hazrat Nuh (A). Every animal, animal, and a pair of people, who had believed in Allah Almighty, got into a boat. There is a detailed discussion about this in Hadis. At that time the floodplain started when Hazrat Nuh (A) got into a boat with every species of animals, including the believers of Allah. In the long run, everyone except the boat ascents died drowning.

After the construction of the boat, Johan Heibber, it was intended to take the ship to the Middle East country to Israel. But this huge boat did not have the engine, it was his will. There is no alternative in the boat to get to the shattered sea. But if the artist Johann Heibber wants to float it with the help of another ship, then he will have to spend about $ 1.3 million. If the financial support of an international organization is met, then this will be done by the artist Johan.
নুহ নবীর কিস্তির মতোই আরেক কিস্তি


হজরত নুহ (.) ছিলেন হজরত আদম আলাইহিস সালামের অষ্টম মতান্তরে দশম অধস্তন পুরুষ। তিনি সুদীর্ঘ ৯৫০ বছর হায়াত লাভ করেন। আল্লাহর নির্দেশে মহাপ্লাবন থেকে বাঁচতে তিনি এক কিস্তি (নৌকা) নির্মাণ করেন। সম্প্রতি সেই নৌকার কাল্পনিক প্রতিরূপ তৈরি করেছেন নেদারল্যান্ডসের শিল্পী জোহান হুইবার। হজরত নুহের (.) তৈরি কিস্তিটি ছিল তলা বিশিষ্ট। এটি লম্বায় ১২০০ গজ এবং ৬০০ গজ চওড়া ছিল। নৌকায় হজরত নুহ (.) তার সঙ্গী ৪০ জোড়া নারী-পুরুষসহ, জীবজন্তু, পশুপাখি ১২০ দিন অবস্থান করেন। মহাপ্লাবন শেষে নৌকাটি তুরস্কের জুদি পাহাড়ের কাছে নোঙর করে

নেদারল্যান্ডসের শিল্পী জোহানের তৈরি নৌকাটি লম্বায় ৪১০ ফুট, ৯৫ ফুট চওড়া এবং তলায় বিশিষ্ট, যার উচ্চতা ৭৫ ফুট। ২০১৮ সালের নভেম্বরে হাজার ৫০০ টনের নৌকাটি পানিতে ভাসানো হয়েছে। শিল্পী জোহান বাইবেলে বর্ণিত বিবরণ অনুযায়ী নৌকাটি তৈরি করেছেন। নৌকাটিতে কাঠের তৈরি বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীও রাখা হয়েছে। নৌকাটি তৈরিতে ১৬ লাখ ডলার খরচ হয়েছে। ২০১২ সালে শিল্পী জোহান নৌকাটি তৈরির কাজ শুরু করেন। বর্তমানে নৌকাটি নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আর্মস্টারডামে রাখা হয়েছে। যা প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শনার্থী পরিদর্শন করছে

উল্লেখ্য, কোরআনের অনেক সূরার বিভিন্ন আয়াতে হজরত নুহের (.) আমলে সংঘটিত মহাপ্লাবন নৌকা সম্পর্কে আলোচনা এসেছে। যারা মহান আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিলেন তারাসহ প্রতিটি জীবজন্তু, পশুপাখি একজোড়া করে নৌকায় স্থান পেয়েছিল। হাদিসেও সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। সেসময়ে আল্লাহর বিশ্বাসীরাসহ প্রত্যেক প্রজাতির পশুপাখির জোড়া নিয়ে হজরত নুহ (.) নৌকায় উঠলে মহাপ্লাবন শুরু হয়। দীর্ঘ এই মহাপ্লাবনে নৌকার আরোহীরা বাদে সবাই ডুবে মারা যায়


শিল্পী জোহান হুইবার নৌকাটি নির্মাণ শেষে তা সাগরে ভাসিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইসরাইলে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু বিশাল নৌকাটিতে ইঞ্জিন না থাকায় তার সে ইচ্ছায় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তরঙ্গ বিক্ষুব্ধ সাগরে পাড়ি দিতে নৌকায় ইঞ্জিনের বিকল্প নেই। তবে শিল্পী জোহান হুইবার যদি অন্য কোনো জাহাজের সহায়তায় তা ভাসিয়ে নিতে চান, সেক্ষেত্রে তাকে খরচ করতে হবে প্রায় ১৩ লাখ ডলার। কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার আর্থিক সহায়তা মিললে শিল্পী জোহানের ইচ্ছার বাস্তবায়ন হতে পারে