Hazrat Nuh (A) was the eighth man of Hazrat Adam Alaihis Salam, the
tenth lesser men. He got the elation for 950 years in length. By Allah's
command, he built a plan to survive the deluge. Recently the boat's fictional
counterparts have been created by Dutch artist Johann Whiebner Hazrat Nuh (a)
was a 3-storey Boat. It was 1200 yards long and 600 yards wide. In this boat
Hazrat Nuh (A) stayed with his partner 40 pairs of men and women, and animals
for 120 days. At the end of the deluge, the boat anchored near the Judy
mountain in Turkey.
The boat made by the Netherlands artist Johann is 410 feet long, 95
feet wide and 3 floors, with a height of 75 feet. In November of 2018, 2,500
tonne boat was floated in water. According to the story described by Johann
Biblical artist, this boat was made. There are also wooden species of animals
made in the boat. It cost $ 16 million to build the boat. In 2012, Johan
started working on the boat. Now the boat has been placed in the
Netherlands's capital Amsterdam. Which is visiting thousands of visitors
every day.
It is to be noted that the verses of many Surahs of the Qur'an are
discussed about the floodplain and boat that took place during the time of
Hazrat Nuh (A). Every animal, animal, and a pair of people, who had believed
in Allah Almighty, got into a boat. There is a detailed discussion about this
in Hadis. At that time the floodplain started when Hazrat Nuh (A) got into a
boat with every species of animals, including the believers of Allah. In the
long run, everyone except the boat ascents died drowning.
After the construction of the boat, Johan Heibber, it was intended to
take the ship to the Middle East country to Israel. But this huge boat did
not have the engine, it was his will. There is no alternative in the boat to
get to the shattered sea. But if the artist Johann Heibber wants to float it
with the help of another ship, then he will have to spend about $ 1.3
million. If the financial support of an international organization is met,
then this will be done by the artist Johan.
|
নুহ
নবীর কিস্তির
মতোই আরেক
কিস্তি
হজরত নুহ (আ.) ছিলেন হজরত আদম আলাইহিস সালামের অষ্টম মতান্তরে দশম অধস্তন পুরুষ। তিনি সুদীর্ঘ ৯৫০ বছর হায়াত লাভ করেন। আল্লাহর নির্দেশে মহাপ্লাবন থেকে বাঁচতে তিনি এক কিস্তি (নৌকা) নির্মাণ করেন। সম্প্রতি সেই নৌকার কাল্পনিক প্রতিরূপ তৈরি করেছেন নেদারল্যান্ডসের শিল্পী জোহান হুইবার। হজরত নুহের (আ.) তৈরি কিস্তিটি ছিল ৩ তলা বিশিষ্ট। এটি লম্বায় ১২০০ গজ এবং ৬০০ গজ চওড়া ছিল। এ নৌকায় হজরত নুহ (আ.) তার সঙ্গী ৪০ জোড়া নারী-পুরুষসহ, জীবজন্তু, পশুপাখি ১২০ দিন অবস্থান করেন। মহাপ্লাবন শেষে নৌকাটি তুরস্কের জুদি পাহাড়ের কাছে নোঙর করে।
নেদারল্যান্ডসের শিল্পী জোহানের তৈরি নৌকাটি লম্বায় ৪১০ ফুট, ৯৫ ফুট চওড়া এবং ৩ তলায় বিশিষ্ট, যার উচ্চতা ৭৫ ফুট। ২০১৮ সালের নভেম্বরে ২ হাজার ৫০০ টনের নৌকাটি পানিতে ভাসানো হয়েছে। শিল্পী জোহান বাইবেলে বর্ণিত বিবরণ অনুযায়ী এ নৌকাটি তৈরি করেছেন। নৌকাটিতে কাঠের তৈরি বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীও রাখা হয়েছে। নৌকাটি তৈরিতে ১৬ লাখ ডলার খরচ হয়েছে। ২০১২ সালে শিল্পী জোহান এ নৌকাটি তৈরির কাজ শুরু করেন। বর্তমানে নৌকাটি নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আর্মস্টারডামে রাখা হয়েছে। যা প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শনার্থী পরিদর্শন করছে।
উল্লেখ্য, কোরআনের অনেক সূরার বিভিন্ন আয়াতে হজরত নুহের (আ.) আমলে সংঘটিত মহাপ্লাবন ও নৌকা সম্পর্কে আলোচনা এসেছে। যারা মহান আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিলেন তারাসহ প্রতিটি জীবজন্তু, পশুপাখি একজোড়া করে নৌকায় স্থান পেয়েছিল। হাদিসেও এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। সেসময়ে আল্লাহর বিশ্বাসীরাসহ প্রত্যেক প্রজাতির পশুপাখির জোড়া নিয়ে হজরত নুহ (আ.) নৌকায় উঠলে মহাপ্লাবন শুরু হয়। দীর্ঘ এই মহাপ্লাবনে নৌকার আরোহীরা বাদে সবাই ডুবে মারা যায়।
শিল্পী জোহান হুইবার নৌকাটি নির্মাণ শেষে তা সাগরে ভাসিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইসরাইলে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এ বিশাল নৌকাটিতে ইঞ্জিন না থাকায় তার সে ইচ্ছায় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তরঙ্গ বিক্ষুব্ধ সাগরে পাড়ি দিতে নৌকায় ইঞ্জিনের বিকল্প নেই। তবে শিল্পী জোহান হুইবার যদি অন্য কোনো জাহাজের সহায়তায় তা ভাসিয়ে নিতে চান, সেক্ষেত্রে তাকে খরচ করতে হবে প্রায় ১৩ লাখ ডলার। কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার আর্থিক সহায়তা মিললে শিল্পী জোহানের এ ইচ্ছার বাস্তবায়ন হতে পারে।
|
Sunday, January 27, 2019
The other Boat is similar to that of the Prophet Hazrat Nuh (A)
Thursday, January 17, 2019
Four sculptures with hands (হাত নিয়ে চারটি ভাস্কর্য)
Four sculptures with hands
Holocaust Memorial
'The Holocaust Museum' has developed in America's
Maya about the horrific and brutal memory of World War II. This museum has
been set up in the premises of the unique 'sculpture' Holocaust Memorial. The
sculpture is 12 meters high. It was built in memory of the Jewish massacre in
World War II. Architect Kenneth Tristar highlighted the endlessness of World
War II with its wonderful skill.
Giant Hand of Venice
Italian sculptor Lorenzo Quinn has a unique
sculpture 'Giant Hand of Venice'. The Venice's Grand Canal came out of the
water two hands. A drag two fingers to hold the historic 'ka sagraredo'
hotel, which may seem like trying to hand down the hotel. The other hand is
held in the middle of the hotel. Artists symbolize both positive and negative
aspects of the people to overcome climate change through their symbols. It
was opened to the public in May of 2017.
Hand of Harmony
The sculpture created in the brooch and granite
stone was built in December 1999. The sculpture is set in the homegate beach
of South Korea's Cape Homi region. This sculpture is known as the symbol of
the sunrise festival of Korea. As an exception, a person's quest for survival
in the water has been expressed.
Praying Hand
Bhojarkar Leonard McMurry, the creator of the bunge
made sculpture It was first established at the entrance of The City of Fath
Medical and Research Center. Then the sculpture was known as 'The Healing
Hands'. After the closure of the Research Center in 1989, it was brought to
the campus of the Oral Robert University.
|
Translate To Bangla
হাত নিয়ে চারটি ভাস্কর্য
হলোকাস্ট
মেমোরিয়াল
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ ও নির্মমতার স্মৃতি
নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামিতে গড়ে উঠেছে ‘দ্য
হলোকাস্ট মিউজিয়াম’। এই
জাদুঘর চত্বরেই স্থাপন করা হয়েছে অতুলনীয়
ভাস্কর্য ‘হলোকাস্ট মেমোরিয়াল’। ভাস্কর্যটি
১২ মিটার উঁচু। দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধে ইহুদি গণহত্যা স্মরণে এটি নির্মাণ করা
হয়। স্থপতি
কেনেথ ট্রাইস্টার তার অপূর্ব দক্ষতায়
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নিমর্মতাকে ভাস্কর্যের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন।
মৃত্যুর মুখ থেকে পালিয়ে
বেড়ানো অসংখ্য মানুষের ভয়ার্ত মুখ এবং বাঁচার
আশায় তাদের আকাশের পানে হাত বাড়ানোর
চেষ্টার এক অদ্ভুত চিত্রকল্প
ফুটে উঠেছে।
জায়ান্ট
হ্যান্ড অব ভেনিস
ইতালির
ভাস্কর লরেনসো কুইনের এক অনন্য ভাস্কর্য
‘জায়ান্ট হ্যান্ড অব ভেনিস’।
ভেনিসের গ্র্যান্ড ক্যানেলের পানির ভেতর থেকে বেরিয়ে
এসেছে দুটি হাত।
দুটি হাতের একটি টেনে ধরেছে
ঐতিহাসিক ‘কা সাগ্রারেদো’ হোটেলকে,
যা দেখে মনে হতে
পারে হাতটি যেন ভেঙে দিতে
চাইছে হোটেলটিকে। অপর
হাতটি যেন আগলে ধরে
রেখেছে হোটেলটিকে। শিল্পী
প্রতীকি হাত দুটির মাধ্যমে
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় মানুষের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটি
দিক তুলে ধরেছেন।
২০১৭ সালের মে মাসে এটি
জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা
হয়।
হ্যান্ড
অব হারমোনি
ব্রোঞ্চ
ও গ্রানাইট পাথরে তৈরি এ ভাস্কর্যটি
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে নির্মিত হয়। ভাস্কর্যটি
দক্ষিণ কোরিয়ার কেপ হোমি অঞ্চলের
হোমিগট সৈকতে স্থাপিত। কোরিয়ার
সূর্যোদয় উৎসবের প্রতীক হিসেবে এ ভাস্কর্যটি পরিচিত। সমুদ্রের
তীর থেকে ২০-৩০
ফুট প্রশস্ত হাত একটি সমৃদ্ধ
জীবনের জন্য সমগ্র কোরিয়ানদের
একতাবদ্ধ সহাবস্থান এবং আত্মনিবেদনের প্রতীক
হিসেবে চিহ্নিত। এর
ব্যতিক্রম হিসেবে, পানিতে ভুবে যাওয়ার উপক্রম
এক ব্যক্তির বাঁচার আকুতি প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রেয়িং
হ্যান্ড
১৯৮০
সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা রাজ্যের টালসা শহরের ওরাল রবার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের
ক্যাম্পাস চত্বরে ৬০ ফুট উচ্চতা
এবং ৩০ টন ওজনের
‘প্রার্থনারত হাত’ ভাস্কর্যটি স্থাপন
করা হয়। বোঞ্জের
তৈরি ভাস্কর্যটির নির্মাতা ভাস্কর লিওনার্ড ম্যাকমুরি। এটি
প্রথমে দ্য সিটি অব
ফেথ মেডিকেল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের প্রবেশমুখে স্থাপন করা হয়েছিল।
তখন ভাস্কর্যটি ‘দ্য হিলিং হ্যান্ডস’
নামে পরিচিত ছিল। ১৯৮৯
সালে রিসার্চ সেন্টারটি বন্ধ হওয়ার পর
এটি ওরাল রবার্ট বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসে আনা হয়।
|
Subscribe to:
Posts (Atom)